Article

লেখায়: ফারিয়া জান্নাত প্রভা গত  ২৯ আগস্ট ওয়াইপিএফ কর্তৃক আয়োজিত আলোচনায় প্রধান বক্তা হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন প্রফেসর  মুশতাক খান যেখানে তিনি ৫ই আগস্ট পরবর্তী নতুন সরকার এর বর্তমান অবস্থা এবং দেশ সংস্কার নিয়ে  গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। এছাড়াও পূর্ববর্তী সরকারের স্বৈরাচারীতা যেভাবে গত ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের উন্নতির প্রসারে বাধা হয়েছে

দীর্ঘদিনের অচলায়তনের পর ঐতিহাসিক এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের সুযোগ আমরা পেয়েছি। বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরে পরিবর্তন আনার এটিই উপযুক্ত সময়। আপনারা কেমন পরিবর্তন চান তা জানার মাধ্যমে পরবর্তীতে একটি অ্যাডভোকেসি এজেন্ডায় পরিণত করা যাবে।  অভিবাসনের ক্ষেত্রে আমরা কিছু রিফর্ম তুলে ধরেছি।    ১. বাজেটে প্রণোদনা বৃদ্ধি: বর্তমানে বৈধপথে রেমিট্যান্সে প্রতি ডলারের বাড়তি যে টাকা পরিবারগুলো

As we reflect on the journey of Bangladesh and the recent events, it’s essential to remember the sacrifices made by the martyrs and the youth of our nation. Their courage, resilience, and unwavering commitment to justice have laid the foundation for a new Bangladesh—one that aspires to uphold the values of equality, progress, and social

Ensuring Remittance Workers’ Rights & Welfare Bangladesh’s migrant workers, or its ‘Remittance Warriors,’ are routinely treated with disrespect, swindled of their savings, and subject to various forms of physical and mental abuse despite making invaluable contributions to Bangladesh’s economy. Here are 8 things the interim government can mandate to alleviate this suffering: 1.Enforce the Overseas

দীর্ঘদিনের অচলায়তনের পর ঐতিহাসিক এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের সুযোগ আমরা পেয়েছি। বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরে পরিবর্তন আনার এটিই উপযুক্ত সময়। আপনারা কেমন পরিবর্তন চান তা জানার মাধ্যমে পরবর্তীতে একটি অ্যাডভোকেসি এজেন্ডায় পরিণত করা যাবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্মরণকালের অন্যতম নাজুক অবস্থায় রয়েছে। এমনিতেই বাংলাদেশের অর্থনীতি বহুমাত্রিক নয়। তৈরি পোশাক শিল্প ও বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিদের

দীর্ঘদিনের অচলায়তনের পর ঐতিহাসিক এক গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুনর্গঠনের সুযোগ আমরা পেয়েছি। বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরে পরিবর্তন আনার এটিই উপযুক্ত সময়। আপনারা কেমন পরিবর্তন চান তা জানার মাধ্যমে পরবর্তীতে একটি অ্যাডভোকেসি এজেন্ডায় পরিণত করা যাবে। দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থা অনেকটাই কেন্দ্রীভূত ও একমুখী ছিল। ছাত্র-জনতার মিলিত অভ্যুত্থান আমাদের সামনে একটি বিকেন্দ্রীক, অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসনব্যবস্থা প্রণয়নের সুযোগ এনে

৩৬ এ জুলাই ২০২৪, বাংলাদেশ ছাত্রজনতার রক্তক্ষয়ী এক বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে এবং দ্বিতীয়বারের মতো স্বাধীনতা অর্জন করেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের সামনে সুযোগ এসেছে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি সংস্কারের। একজন সাধারণ জনগণ এবং ছাত্র হিসেবে আমি মনে করি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতিতে যেমন সংস্কার প্রয়োজন তেমনি সংস্কার প্রয়োজন আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমে। নিম্নে আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

এক ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান এর মধ্য দিয়ে আমরা বাংলাদেশকে পুনরায় গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছি। বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরে পরিবর্তন আনার সময় এসেছে। আপনারা কেমন পরিবর্তন চান যা পরবর্তীতে একটি অ্যাডভোকেসি এজেন্ডায় পরিণত করা যাবে। একটি রাষ্ট্র গঠনে শিক্ষা ব্যবস্থার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। তবে গত কয়েক দশকে শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে আমাদের প্রায় সকলেরই অভিযোগ রয়েছে। শিক্ষা বাজেট, কারিকুলাম,

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে অনুরোধ থাকবে সীমান্তে হত্যা শূণ্যে নামানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করার। এ ব্যাপারে নিম্নোক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। ১. দিল্লি বরাবর পত্র প্রেরণ। সীমান্তে হত্যা বন্ধে যথাযথ পদক্ষেপ যেন নেয় সেই দাবী সহকারে এবং সীমান্তে হত্যা যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে চির ধরাচ্ছে এবং ও ব্যাপার এতকাল যে ভারত পর্যাপ্ত ভূমিকা রাখেনি তা জানিয়ে