একাত্তর থেকে একুশে

নিদ্রা বুনারাজি এবং সুভদ্রা বুনারাজি – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ

নিদ্রা বুনারাজি আর সুভদ্রা বুনারাজি, তারা ছিলো দুই বোন। দুজনেই কাজ করতো মৌলভীবাজারের একটা সুন্দর, ছিমছাম চা বাগানে। আর সময়টা ১৯৭১ সাল। বেশ সুন্দরী ছিলো নিদ্রা, বয়স তখন সবে ষোলো কি সতেরো! বিয়েও ঠিক হয়ে গিয়েছিল তার। আর ছোট বোন সুভদ্রা ছিল নিদ্রার বছর খানেকের ছোট। তাদের বাড়িতে একটা পাঁচ মাস বয়সী ছোট ভাই ছিল। […]

নিদ্রা বুনারাজি এবং সুভদ্রা বুনারাজি – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ Read More »

গাইবান্ধার সোনাবান/ছকাজান বানু – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ

“এ জীবনের কোনো মানে হয়?” -সোনাবান/ছকাজান বানু। গাইবান্ধার সোনাবান/ছকাজান বানু। সাত সন্তানের মা। স্বামী ছিলেন ভবঘুরে। হ্ঠাৎ হ্ঠাৎ হতেন নিরুদ্দেশ। যুদ্ধের সময় প্রসূতি স্ত্রী আর দুই সন্তান রেখে চলে গিয়েছিলেন নিরুদ্দেশে। মানুষের ঘরে কাজ করে সংসার চালাতেন সোনাবান। দরিদ্র ও অসুস্থ সোনাবান দেখেন সব হিন্দু তার এলাকা ছেড়ে দিচ্ছে। জান বাঁচাতে হিন্দুরা বাড়িঘর, মালামাল সব

গাইবান্ধার সোনাবান/ছকাজান বানু – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ Read More »

মোকলেসা বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ

১৯৭১। পূর্ব বাংলার উত্তরাঞ্চলের ঠাকুরগাঁও মহকুমা। যুদ্ধ শুরু হয়েছে, অনেক বাড়ি থেকে পালিয়ে যুদ্ধে গেছে মুক্তিসেনারা। মোকলেসা বেগম তখন গৃহবধূ, পাঁচ সন্তানের জননী। সংসার সামলানোই জীবনের ধ্যান জ্ঞান। গ্রামের সকলের মত তিনিও শঙ্কায় আছেন, যেকোনো সময় হানা দিতে পারে হানাদার বাহিনী,স্বামী সন্তান, শ্বশুর শাশুড়ি সকলকে নিয়ে চিন্তিত। আদরের সন্তান বা স্বামী কাউকে হারাতে রাজি নন

মোকলেসা বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ Read More »

লাইলী বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ

“ইজ্জতের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করছি। অথচ যুদ্ধের পর পর এই সমাজ আমারে শুধু ঘেন্না করেছে। আমাদেরকে খানকি ছাড়া কেউ কিছু কয় নাই। আমরা যদি রাস্তা দিয়া হাইটা যাইতাম তো মাইনষে চোখ ঢাইকা রাখছে। তার জন্য দেশ-গ্রাম ছাইড়া আমরা ঢাকায় চইলা আইছি। “ যেই স্বাধীন দেশে বুক ভরে শ্বাস নিচ্ছি আমি-আপনি, সেই স্বাধীন দেশের মুক্ত বাতাসে

লাইলী বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ Read More »

মুক্তিযোদ্ধা নূরজাহান বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কমপক্ষে এক লাখ ৬২ হাজার নারী ধর্ষণের শিকার হন এবং এক লাখ ৩১ হাজার হিন্দু নারী নিখোঁজ হন৷ অনুমান করা হয়ে থাকে প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি। তবে রাষ্ট্রীয় কিংবা সামাজিক- দুটোর একটি স্বীকৃতিও পায়নি অধিকাংশ নারী, অভিমানে চলে গিয়েছেন লোকচক্ষুর আড়ালে, যেতে বাধ্য হয়েছেন। একাত্তর থেকে একুশেঃ সুবর্ণ উচ্চারণ সিরিজের অন্যতম আয়োজন

মুক্তিযোদ্ধা নূরজাহান বেগম – একাত্তর থেকে একুশে : সুবর্ণ উচ্চারণ Read More »

Scroll to Top